প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, মৃত্যু সকলের অবধারিত। আজকে যারা ক্ষমতার বলে সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে লেডি জাস্টিসের মূর্তি স্থাপন করেছে তাদেরও মরতে হবে। মূর্তি অপসারণের আন্দোলনে যারা শরিক হবে তারা শহীদী মর্যাদা লাভ করবে। আমরা শাহাদাতের তামান্না রাখি। মরলে শহীদ বাচলে গাজী-তে আমরা বিশ্বাস করি। জীবন দিয়ে হলেও সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে এই গ্রিক দেবী থেমিসের মূর্তি অপসারণ করবই, ইনশা আল্লাহ্।

তিনি আরো বলেন, ইশা ছাত্র আন্দোলনের সাবেক কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মদ মাহবুব আলম ভাইয়ের পিতা অত্যন্ত ধার্মিক ও নিষ্ঠাবান মানুষ ছিলেন। তিনি খুব সাধারণ ও সরল মানুষ ছিলেন অন্যায় অবিচার ও ধর্মহীনতার ব্যাপারে ছিলেন আপোসহীন। তার মৃত্যুতে জাতি এক দিকপাল হারিয়েছে। আমরা তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোকাহত এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। সাথে সাথে কায়মনোবাক্যে মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করছি তিনি যেন মরহুমকে স্বীয় দয়ায় ক্ষমা করে দেন এবং জান্নাতুল ফেরদাউসের সুউচ্চ স্থান দান করেন ।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন থানা সহ সভাপতি আনোয়ার হুসাইন, সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আরিফ বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ নেসার উদ্দিন, অর্থ সম্পাদক মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম, আলিয়া মাদ্রাসা বিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মদ আব্দুর রহীম প্রমুখ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন