আশরাফ আলী সোহান

শনিবার, ১০ জুলাই, ২০২১



Ashraf Ali Sohan - Musical artist, Writer, Web Developer, and young Entrepreneur from Bangladesh

Ashraf Ali Sohan Is a Bangladeshi Islamic singer, Writer & Web Developer (Freelancer).

He is already verified as (OAC) YouTube official artist channel, Google Knowledge Panel  & largest music platform on Spotify, Amazon Music.


Early Life:

Ashraf Ali Sohan was born on 1/1/1996 in Kishoreganj (Sadar) district. He started his early life through Islamic education. The next time Hifz was finished by Muhammad Elias. His father Ahmad Ali.


Education Life:

Ashraf Ali Sohan began to study in the Maulana (Masters) line after formally embracing the Holy Quran. On that occasion, he was first admitted to Al Jamiatul Imdadia. From there he studied Hadith (Masters) in Daora with a reputation. He studied the Holy Hadith of the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) from Allama Azhar Ali Anwar Shah Rh., a renowned scholar of Bangladesh.


She also finished Honors in History in 2018 from Gurudayal Govt College, Kishoreganj.


Personal Life: Ashraf Ali Sohan is a Bangladeshi Islamic singer & SongWriter. He started As a singer career in the year 2018 at the age of 23. Until now his 1 single song has been released which is “Ogo Nabiji” an Islamic song that launches his new career as a singer. It has gained enough. In 2020, he released his 1st solo album “Tomai Shori”. He made this album by some music directors of Bangladesh.


Career:

He has an IT business of his own. Whose name is NooR IT. Where he works as a freelancer all over the world.


Ashraf Ali Sohan is writing for Online Journal, Public Voice, Muktijuddhar Kontho, Ekush Journal, IAB News, News Monitor, Amar Bangladesh, Kishoreganj News, and many other mainstream media in Bangladesh. 


He is the convener of the social service organization ‘Aware Youth Kishoreganj‘


Likes programming in personal life. Likes to learn a variety of new things in technology. Likes to write poetry as well as web development.


Ashraf Ali Sohan has been verified on YouTube in 2021 as a Bangladeshi Musician. He is also a verified artist on the largest music platforms like Spotify, Amazon Music, Deezer, Jio Saavn, iTunes, Pandora, Tidal, Shazam, etc. He has an official Facebook Fanpage name “Ashraf Ali Sohan”


Social Media Account links Facebook - https://www.facebook.com/aasohan Instagram- https://www.instagram.com/ashrafali.sohan Twitter- https://www.twitter.com/ashrafali_sohan LinkedIn- https://www.linkedin.com/in/ashrafalisohan Pinterest- https://www.pinterest.com/ashrafalisohan Website- https://www.ashrafalisohan.com

 



বুধবার, ৩১ মে, ২০১৭

মূর্তির পক্ষালম্বনকারীরা মুশরিক, তাদের ধ্বংস অনিবার্য: পীর সাহেব চরমোনাই


ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই) বলেছেন, রমজান মাস পবিত্র কুরআন নাজিলের মাস, ইসলাম প্রতিষ্ঠার মাস, ইসলামের প্রথম সামরিক বিজয়ের মাস। মুসলমানের দ্বীন ও দুনিয়ার সমৃদ্ধি, পার্থিব ও আধ্যাত্মিক উন্নতি, দৈহিক ও মানবিক শ্রেষ্ঠত্ব আর গৌরব ও মর্যদার অবিস্মরণীয় স্মৃতি বয়ে নিয়ে আসে মাহে রমজান।
উন্নত চরিত্র অজর্নের পক্ষে অন্তরায় পাশবিক বাসনার প্রাবল্যকে পরাভূত করত: পাশবিক শক্তিকে আয়ত্ত্বাধীন করা হচ্ছে সিয়ামের তাৎপর্য। কুরআন নাজিলের মহান এ মাসে কুরআনী শাসন প্রতিষ্ঠায় সকলকে কাজ করতে হবে। তিনি ইসলামের বিরুদ্ধে গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছিল তা আজো অব্যাহত আছে। তিনি যে কোন ইসলামবিরোধী অপপ্রচার থেকে বিরত থাকতে সরকারকে পরামর্শ দেন।

আজ (সোমবার) সকালে বরিশালের চরমোনাই মাদরাসা ময়দানে ১৫ দিনব্যাপী বিশেষ তালিম তারবিয়াতের ২য় দিনের আলোচনায় পীর সাহেব চরমোনাই উপরোক্ত কথা বলেন।
গতকাল শুরু হওয়া তালিম তারবিয়াতে মুরিদদের পাশাপাশি সাধারণ মুসল্লিদেরও ভীড় লক্ষ্য করা যায়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কয়েক হাজার মানুষ বরিশালের কীর্তনখোলা নদীর তীরে সমবেত হয়েছে। এতে পীর সাহেব চরমোনাই, নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম ছাড়াও চিশতিয়া সাবেরিয়া তরিকার বিশিষ্ট আলেম ও খলিফাগণ নসিহত পেশ করবেন।
চলমান মূর্তির ইস্যুতে পীর সাহেব বলেন, মূর্তি স্থাপন ও সংরক্ষণ উভয়ই শিরক। মহান আল্লাহ সকল গুনাহ ক্ষমা করলেও শিরক ক্ষমা করবেন না। কোন মুসলমান মূর্তি পক্ষে অবস্থান নিতে পারে না। যারা মূর্তির পক্ষে অবস্থান নিয়েছে তারা মুশরিক, মুসলমান নয়। তিনি সরকারের প্রতি মূর্তি ধ্বংসের আহবান জানিয়ে বলেন, মূর্তি ধ্বংস করুন, নতুবা আপনারা ধ্বংস হয়ে যাবেন। মূর্তির পক্ষ নিয়ে ইতিহাসে কেউ রক্ষা পায় নি। বড় বড় সম্রাজ্য আল্লাহ মূর্তি পূজার অপরাধে ধ্বংস করে দিয়েছেন।
সূত্র : IAB News

শুক্রবার, ৫ মে, ২০১৭

আসবো আবার ফিরে - - মুহিব খান

আসবো আবার ফিরে
------------------------------------------------------------------------
- মুহিব খান
কারবালা হতে পলাশী পেরিয়ে
শাপলার পাদদেশে
বহু রক্তের সাগর মাড়িয়ে
আমরা পড়েছি এসে

আমরা এসেছি রাতের আঁধারে
পায়ে পিষে সব বাঁধা
আমাদের আনা ভোরের আলোয়
শাপলা হয়েছে সাদা
আমাদের স্রোতে ওঠে রাজপথে
তরঙ্গ উত্তাল
আমাদের তাজা তপ্ত-লহুতে
শাপলা হয়েছে লাল
আমরা পারিনি, তবুও হারিনি
তবুও ছাড়িনি আশা
আমাদের হার মানাতে পারেনি
মৃত্যু সর্বনাশা
আমরা ভুলিনি সীমারের চোখ
মীর জাফরের হাসি
শত আঁধারের বুক চিরে তাই
বারে বারে ফিরে আসি
সত্য ন্যায়ের প্রহরী আমরা
যুগে যুগে উঠি জেগে
অত্যাচারীর প্রাণ কেঁপে ওঠে
আমাদের ভাবাবেগে
কতো তলোয়ার, ছুরি, খঞ্জর
কতো বন্দুক গুলি
আমাদের করে এফোঁড় ওফোঁড়
তবুও আওয়াজ তুলি
তবুও জাগাই বজ্রমুষ্ঠি
মুক্ত আকাশ ছুঁয়ে
তবুও দাড়াই, কদম বাড়াই
কাদা-মাটি-খুন ধুয়ে
আমরা কখনো হারিয়ে যাবো না
অচিরেই উঁচু শিরে
লক্ষ হাজার শাপলা সেনানী
আসবো আবার ফিরে
দিন বদলের পতাকা ওড়াবো
এই শাপলার বুকে
ঘোষণা দিলাম- দেখবো সেদিন
কারা আমাদের রুখে!
------------------------------------------------------------------------
২২ মার্চ, ২০১৬

বুধবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৭

প্রধান বিচারপতি সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে নিজ ধর্মের মূর্তি স্থাপন করে নিরপেক্ষতা হারিয়েছেন : পীর সাহেব চরমোনাই

আইএবি নিউজ: বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের আমীর (পীর সাহেব চরমোনাই) মুফতি সৈয়ম মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশের মুসলমানদের হুঁশ থাকলে কখনো জাতীয় ঈদগাহের পাশের্^ ও সুপ্রীম কোর্টের সামনে মূর্তি মেনে নিবে না। প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা বাংলাদেশের সব মানুষের প্রধান বিচারপতি। তিনি সংখ্যাগরিষ্ট মুসলমানের দেশে সুপ্রীম কোর্টের সামনে তার নিজের ধর্মের মূর্তির স্থাপন করে তার নিরপেক্ষতা হারিয়েছেন। তিনি প্রধান বিচারপতি থাকার অধিকার হারিয়েছেন।

বিশে^র কোন দেশে এমনকি পাশর্^বর্তী ভারতেও আদালতের সামনে কোন মূর্তি নেই। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে সুপ্রীম কোর্টের সামনে থেকে মূর্তি সরানোর কথা বলেছেন আমরা প্রধানমন্ত্রীর কথার উপর সম্মান দেখিয়েছি। আমরা লক্ষ্য করছি প্রধানমন্ত্রী কি করেন? যদি ২১ এপ্রিলের মধ্যে সুপ্রীম কোর্টের সামনে থেকে গ্রীক মূর্তি সরানো না হয় তা হলে আগামী ২১ তারিখ ঢাকায় মহা সমাবেশ করা হবে। ঐ মহা সমাবেশ থেকে ইসলামী আন্দোলন কঠিন আন্দোলনের কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারী দেন চরমোনাই পীর।

তিনি গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে রাঙামাটি পৌরসভা চত্বরে রাঙামাটি ইসলামী আন্দোলনের উদ্যোগে আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ইসলামী আন্দোলনের আগামী ২১ এপ্রিল ঢাকায় মহা সমাবেশ সফল করা ও সুপ্রীম কোর্টের সামনে থেকে গ্রীক মূর্তি সরানোর দাবিতে এ সমাবেশ আয়োজন করা হয়।

ইসলামী আন্দোলন রাঙামাটি জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রম বিষয়ক সম্পাদক জান্নাতুল ইসলাম, চট্টগ্রাম মহানগর দক্ষিনের সভাপতি মোঃ শফকত হোসাইন, ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোঃ মারুফ, ইসলামী যুব আন্দোলন রাঙামাটি জেলা কমিটির আহবায়ক মাওলানা ওমর আলী, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের রাঙামাটি জেলা কমিটির সভাপতি নাসির হোসেন প্রমুখ। এ ছাড়াও ইসলামী ছাত্র আন্দোলন ও ইসলামী আন্দোলনের জেলা উপজেলার নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। সমাবেশ পরিচালনা করেন ইসলামী আন্দোলনের রাঙামাটি জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নূর হোসেন।

প্রধান অতিথি চরমোনাই পীর আরো বলেন, স্বাধীনতার পর যারা এদেশ পরিচালনা করেছেন তারা বাংলাদেশকে বিশে^র কাছে চোরের দেশ হিসেবে প্রথম বানিয়েছেন। তাদের দিয়ে দেশের মানুষের ভাগ্যের কোন উন্নতি হয়নি। দেশের বিরুদ্ধে এবং ইসলাম বা ধর্মের বিরুদ্ধে যখন যে ষড়যন্ত্র হয়েছে তখনই ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাজপথে নেমে এসেছে। তিনি বলে ইসলামী আন্দোলন কখনো সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যকে পশ্রয় দেয় না। ইসলামী আন্দোলন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আন্দোলন করতে চায় উল্লেখ করে তিনি সরকারের প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতির কাছে সুপ্রীম কোর্টের সামনে থেকে মূর্তি অপসারনের অনুরোধ জানান।

এর আগে সমাবেশ মিছিল সহকারে যোগ দেন ইসলামী আন্দোলন এর বিভিন্ন উপজেলার নেতাকর্মীরা।

মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৭

মূর্তি অপসারণে টালবাহানা করলে সর্বত্র আন্দোলন গড়ে উঠবে: মুফতি ফয়জুল করীম

আইএবি নিউজ: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে স্থাপিত গ্রিক দেবীর মূর্তি অপসারণ করতেই হবে। কোনভাবে বহাল রাখার চেষ্টা করলে ধর্মপ্রাণ জনতা ফুসে উঠতে বাধ্য হবে।

প্রয়োজনে সর্বত্র আন্দোলন গড়ে উঠবে তবু মূর্তি বহাল মেনে নেয়া হবে না। মূর্তি অপসারণের ক্ষেত্রে গড়িমসি করলে সরকারের জন্য কল্যাণকর হবে না। ইসলামের আক্বীদা অনুযায়ী মূর্তি প্রতিস্থাপন ও মূর্তি মানা এবং ন্যায় বিচারের প্রতীক মনে করা সম্পূর্ণ ইসলামবিরোধী ও হারাম। কাজেই ইসলামী আক্বীদা বিশ্বাসকে সামনে রেখে মূর্তি অপসারণ করতে হবে। অন্যথায় দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল উঠলে সরকারের কিছু করার থাকবে না। তিনি এ বিষয়ে ওলামায়ে কেরামের সাথে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্র“তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।

মঙ্গলবার বিকেলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় মহাসমাবেশ সফলের লক্ষ্যে প্রস্তুতি কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব- অধ্যাপক এটিএম হেমায়েত উদ্দিন ও মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ঢাকা দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, সহ-সংগঠনিক সম্পাদক কেএম আতিকুর রহমান, মুফতি হেমায়েতুল্লাহ, আলহাজ্ব হারুন অর রশিদ, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, আলহাজ্ব আব্দুর রহমান, মাওলানা আতাউর রহমান আরেফী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, মুফতি কেফায়েতুল্লাহ কাশফি, আলহাজ্ব কে জি মাওলা প্রমুখ।

মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, গ্রিক দেবীর মূর্তি মুসলমানদের সংস্কৃৃতির অংশ নয়। এটা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতীক। ৯২ ভাগ মুসলমানের এদেশে সাম্প্রদায়িক মূর্তি স্থাপন করে কারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায় তাদের খুঁজে বের করতে হবে। তিনি ২১ এপ্রিলের জাতীয় মহাসমাবেশ সফলে জেলাশাখাগুলোকে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য জোর নির্দেশ প্রদান করেন। মহাসমাবেশ হবেই, সফল করতে হবে। তিনি বলেন, এদেশের জনগণের আবেগ উদ্দীপ্ত তৌহিদবাদী জনগণ ঈমান রক্ষার আন্দোলনে সোচ্চার। মূর্তি স্থাপন রাব্বুল আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ও রাসূল সা. চরম অসন্থষ্টির কারণ। তিনি বলেন, সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে গ্রিক দেবীর মূর্তি অবিলম্বে অপসারণ করতেই এর কোন বিকল্প সহ্য করা হবে না। আগামী ২০ এপ্রিলের মধ্যেই মূর্তি অপসারণ করতে হবে।

খালিশপুরের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইশা ছাত্র আন্দোলনের দাওয়াতি সভা অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার : দাওয়াতী পক্ষ উপলক্ষে চলছে দাওয়াতী সভা। আজ খুলনার খালিশপুরের ন্যাশনাল স্কুল, প্রভাতি স্কুল, বি এন স্কুল এন্ড কলেজ এবং হাজী মুহাম্মাদ মুহাসিন কলেজ ক্যাম্পাসে ব্যাপক দাওয়াতী সভা ও সদস্য সংগ্রহ করা হয়।



এ সময় উপস্হিত ছিলেন ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন খুলনা জেলা দক্ষিণের সহ-সভাপতি মুহা. ইসহাক ফরিদী, সাধারণ সম্পাদক মুহা. আব্দুল্লাহ আল নোমান, প্রশিক্ষণ সম্পাদক মুহা. আব্দুস সালাম জায়েফ, অর্থ সম্পাদক মুহা. মঈনুল ইসলাম, খালিশপুর থানার সভাপতি মুহা. মামুন অর রশিদ, মুহা. জামাল হোসেন, মুহা. বাইজিদ হোসেন, মুহা. আজাদ হোসেনসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।